চর্যাপদ
১. আবিষ্কারক- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
২. পুথির মলাটে নাগরী হরফ, বাকি প্রান্ত বাংলায় লেখা।
৩. হরপ্রসাদ আবিষ্কৃত পুথির মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৪।
৬. মোট পদকর্তা ২৪ জন।
৭. বিধুশেখর শাস্ত্রীর মতে “আশ্চর্য্যচর্য্যাচয়” নামটি যথার্থ।
৯. ঢেণ্ঢন কথার অর্থ জুয়ারি বা ধূর্ত। হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মতে, ভোট উচ্চারণে যিনি ধেতন, তিনি ঢেণ্ঢন।
১০. প্রথম পদ- লুই পাদ। রাগ- পটমঞ্জরী।
১১. শেষ পদ- শবর পা। রাগ- রামক্রী।
১২. দাবা খেলার রূপক- ১২ নং পদ। কাহ্ন পাদ।
১৩. পাদ শব্দের অর্থ সম্মানীয়।
১৪. চর্যার ব্যতিক্রম পৃষ্ঠা ৬৫। এই পৃষ্ঠার পদ ছয় পঙক্তির।
১৫. ১০ ও ১১ নং পদের মধ্যবর্তী পদ- লাড়ীডোম্বি (মুনি দত্ত বাদ দিয়েছেন)।
১৬. নব চর্যাপদ- ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ।
১৭. চর্যাপদের সংস্কৃত টীকা- মুনি দত্ত।
১৮. ভুসুক পা ও কাহ্ন পা অষ্টম শতাব্দীর অন্তর্গত- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
১৯. চর্যাপদের তিব্বতী টীকা- কীর্তিচন্দ্র।
২০. লুইপাদের বদলে সরহ পা-কে আদি পদকর্তা বলেছেন- শঙ্করীপ্রসাদ
২১. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রকাশিত পুথিতে পদ সংখ্যা সাড়ে ছেচল্লিশ।
২২. মহামায়ার উপাসক ছিলেন বলে মনে করা হয় কুক্কুরী পা-কে।
২৪. চর্যাপদ ও শ্রী কৃষ্ণকীর্তনের একই রাগ- পটমঞ্জরী, বরাড়ী।
২৫. “তঁহি চড়ি নাচঅ ডোম্বী বাপুড়ী”—বাপুড়ী-র অর্থ বেচারি।
২৬. চর্যাগীতির চিত্রপ্রকাশ করেন- নীলরতন সেন, ১৯৭৮।
২৭. চর্যাতে অসমাপিকার ৩টি রূপ পাওয়া যায়।
২৮. নাথ ধর্মে লুই মীননাথ বা মৎস্যেন্দ্রনাথ নামে স্বীকৃত।
২৯. কাহ্ন পাদের গুরু জালন্ধরী পা, ৪০ সংখ্যক পদ।
৩০. রাউত শব্দের অর্থ রাজপুত।
৩১. গোরক্ষনাথের শিষ্য জালন্ধরী পা।
৩২. ‘অভিসময়ভঙ্গ’ লুইপাদের রচনা।
৩৩. নেপাল থেকে চাচা সঙ্গীতগুলি সংগ্রহ করেন শশিভূষণ দাশগুপ্ত।
৩৪. সুকুমার সেন কুক্কুরী পা নামের ব্যুৎপত্তি নির্ণয় করেছেন কুক্কুটী পাদ > কুক্কুরী পা।
৩৫. ‘চতুরাভরন’-এর রচয়িতা ভুসুক পা।
৩৬. ভুসুক পা-র রচনার প্রধান বৈশিষ্ট্য সাঙ্কেতিক রূপকের বাহুল্য।
৩৭. সরহ পাদের লিখিত পদের সংখ্যা ৪।
৩৮. ২৫ নং পদের রচয়িতা তন্ত্রীপাদ (লুপ্ত)।
৩৯. মেখলা টীকা- আচার্য দেব।
৪০. নাট্যগীতির উল্লেখ- ১৭ নং পদ (বুদ্ধনাটকের কথা আছে)।
৪১. লুই পাদের মোট বই ৩টি।
৪২. ভুসুক পা ৪১, ৪৩ পদে নিজেকে রাউত বলেছেন।
৪৩. কাহ্ন পাদের ১৩টি পদের মধ্যে ৬টি-তে একই পরিচয় পাওয়া যায়।
৪৪. “জামে কাম কি কামে জাম”- সরহ পাদ, ২২ নং পদ।
৪৫. সুকুমার সেন দুজন কাহ্নের উপস্থিতি লক্ষ্য করেছেন।
৪৬. ‘চর্যাপদ’-এর নামকরণ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
৪৮. প্রাচীন সঙ্গীত সংকলন ‘সঙ্গীতরত্নাকর’-এ চর্যাপদের উল্লেখ আছে।
৫১. অতীশ দীপঙ্করের গুরু শান্তি পা।
৫২. ‘কঙ্গুচীনা’ শব্দের অর্থ চীনা ধান।
৫৩. ‘কাহ্ন’ শব্দটি চর্যাপদে ১০ বার ব্যবহৃত হয়েছে।
৫৪. মহীপাদ কাহ্নের বংশধর।
৫৫. নারীজীবনের উক্তি আছে কুক্কুরী পা-এর পদে।
৫৬. সব থেকে বেশি পদ- কাহ্ন পা। ১৩টি।
৫৭. ৩৬ নং পদে কাহ্ন নিজেকে ‘পণ্ডিতাচার্য’ রূপে উল্লেখ করেছেন।
৫৮. চর্যা শব্দটি চর্ ধাতু থেকে নিষ্পন্ন।
৫৯. চর্যার ভাষায় লিঙ্গ ২ প্রকার।
৬০. মুনি দত্তের মতে আদি সিদ্ধাচার্য লুই পাদ।
৬১. ‘হরিণ’ কথার আভিপ্রায়িক অর্থ চঞ্চল চিত্ত।
৬২. ‘নমঃ শ্রী ব্রজযোগিনী’ শব্দ দিয়ে চর্যার পুথির সূচনা।
৬৩. চর্যাপদগুলির দুটি অর্থ আছে।
৬৪. ‘দুলি’ শব্দের অর্থ মাদী কচ্ছপ।
৬৫. চর্যার সাধন তত্ত্বে নাভিতে নির্মাণ চক্র, হৃদয়ে ধর্মচক্র, কণ্ঠে সম্ভোগচক্র, মস্তকে সহজচক্রের অবস্থান।
৬৬. চর্যায় পদ্মা, যমুনা, গঙ্গা নদীর উল্লেখ আছে।
৬৭. চর্যায় চিত্রধর্মী কবি বলা হয় ভুসুক পা-কে।
৬৮. ‘A history of Maithili Literature’-গ্রন্থে ড. জয়কান্ত মিশ্র চর্যার ভাষাকে মৈথিলী বলে দাবি করেন।
৬৯. চর্যায় উল্লিখিত ফল- তেঁতুল।
৭০. তুলোধোনার রূপক আছে ২৬ নং পদে।
৭১. “যে গ্রন্থ আচরণীয় ও অনাচরণীয় তত্ত্বসমূহকে বিশেষরূপে নির্দেশ করিয়া দেয়-তাহাই চর্যাচর্য্যবিনিশ্চয়”- অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
৭২. চর্যায় পূর্ণাঙ্গ গান ৪৬টি।
২. পুথির মলাটে নাগরী হরফ, বাকি প্রান্ত বাংলায় লেখা।
৩. হরপ্রসাদ আবিষ্কৃত পুথির মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৪।
৬. মোট পদকর্তা ২৪ জন।
৭. বিধুশেখর শাস্ত্রীর মতে “আশ্চর্য্যচর্য্যাচয়” নামটি যথার্থ।
৯. ঢেণ্ঢন কথার অর্থ জুয়ারি বা ধূর্ত। হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মতে, ভোট উচ্চারণে যিনি ধেতন, তিনি ঢেণ্ঢন।
১০. প্রথম পদ- লুই পাদ। রাগ- পটমঞ্জরী।
১১. শেষ পদ- শবর পা। রাগ- রামক্রী।
১২. দাবা খেলার রূপক- ১২ নং পদ। কাহ্ন পাদ।
১৩. পাদ শব্দের অর্থ সম্মানীয়।
১৪. চর্যার ব্যতিক্রম পৃষ্ঠা ৬৫। এই পৃষ্ঠার পদ ছয় পঙক্তির।
১৫. ১০ ও ১১ নং পদের মধ্যবর্তী পদ- লাড়ীডোম্বি (মুনি দত্ত বাদ দিয়েছেন)।
১৬. নব চর্যাপদ- ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ।
১৭. চর্যাপদের সংস্কৃত টীকা- মুনি দত্ত।
১৮. ভুসুক পা ও কাহ্ন পা অষ্টম শতাব্দীর অন্তর্গত- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
১৯. চর্যাপদের তিব্বতী টীকা- কীর্তিচন্দ্র।
২০. লুইপাদের বদলে সরহ পা-কে আদি পদকর্তা বলেছেন- শঙ্করীপ্রসাদ
২১. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রকাশিত পুথিতে পদ সংখ্যা সাড়ে ছেচল্লিশ।
২২. মহামায়ার উপাসক ছিলেন বলে মনে করা হয় কুক্কুরী পা-কে।
২৪. চর্যাপদ ও শ্রী কৃষ্ণকীর্তনের একই রাগ- পটমঞ্জরী, বরাড়ী।
২৫. “তঁহি চড়ি নাচঅ ডোম্বী বাপুড়ী”—বাপুড়ী-র অর্থ বেচারি।
২৬. চর্যাগীতির চিত্রপ্রকাশ করেন- নীলরতন সেন, ১৯৭৮।
২৭. চর্যাতে অসমাপিকার ৩টি রূপ পাওয়া যায়।
২৮. নাথ ধর্মে লুই মীননাথ বা মৎস্যেন্দ্রনাথ নামে স্বীকৃত।
২৯. কাহ্ন পাদের গুরু জালন্ধরী পা, ৪০ সংখ্যক পদ।
৩০. রাউত শব্দের অর্থ রাজপুত।
৩১. গোরক্ষনাথের শিষ্য জালন্ধরী পা।
৩২. ‘অভিসময়ভঙ্গ’ লুইপাদের রচনা।
৩৩. নেপাল থেকে চাচা সঙ্গীতগুলি সংগ্রহ করেন শশিভূষণ দাশগুপ্ত।
৩৪. সুকুমার সেন কুক্কুরী পা নামের ব্যুৎপত্তি নির্ণয় করেছেন কুক্কুটী পাদ > কুক্কুরী পা।
৩৫. ‘চতুরাভরন’-এর রচয়িতা ভুসুক পা।
৩৬. ভুসুক পা-র রচনার প্রধান বৈশিষ্ট্য সাঙ্কেতিক রূপকের বাহুল্য।
৩৭. সরহ পাদের লিখিত পদের সংখ্যা ৪।
৩৮. ২৫ নং পদের রচয়িতা তন্ত্রীপাদ (লুপ্ত)।
৩৯. মেখলা টীকা- আচার্য দেব।
৪০. নাট্যগীতির উল্লেখ- ১৭ নং পদ (বুদ্ধনাটকের কথা আছে)।
৪১. লুই পাদের মোট বই ৩টি।
৪২. ভুসুক পা ৪১, ৪৩ পদে নিজেকে রাউত বলেছেন।
৪৩. কাহ্ন পাদের ১৩টি পদের মধ্যে ৬টি-তে একই পরিচয় পাওয়া যায়।
৪৪. “জামে কাম কি কামে জাম”- সরহ পাদ, ২২ নং পদ।
৪৫. সুকুমার সেন দুজন কাহ্নের উপস্থিতি লক্ষ্য করেছেন।
৪৬. ‘চর্যাপদ’-এর নামকরণ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
৪৮. প্রাচীন সঙ্গীত সংকলন ‘সঙ্গীতরত্নাকর’-এ চর্যাপদের উল্লেখ আছে।
৫১. অতীশ দীপঙ্করের গুরু শান্তি পা।
৫২. ‘কঙ্গুচীনা’ শব্দের অর্থ চীনা ধান।
৫৩. ‘কাহ্ন’ শব্দটি চর্যাপদে ১০ বার ব্যবহৃত হয়েছে।
৫৪. মহীপাদ কাহ্নের বংশধর।
৫৫. নারীজীবনের উক্তি আছে কুক্কুরী পা-এর পদে।
৫৬. সব থেকে বেশি পদ- কাহ্ন পা। ১৩টি।
৫৭. ৩৬ নং পদে কাহ্ন নিজেকে ‘পণ্ডিতাচার্য’ রূপে উল্লেখ করেছেন।
৫৮. চর্যা শব্দটি চর্ ধাতু থেকে নিষ্পন্ন।
৫৯. চর্যার ভাষায় লিঙ্গ ২ প্রকার।
৬০. মুনি দত্তের মতে আদি সিদ্ধাচার্য লুই পাদ।
৬১. ‘হরিণ’ কথার আভিপ্রায়িক অর্থ চঞ্চল চিত্ত।
৬২. ‘নমঃ শ্রী ব্রজযোগিনী’ শব্দ দিয়ে চর্যার পুথির সূচনা।
৬৩. চর্যাপদগুলির দুটি অর্থ আছে।
৬৪. ‘দুলি’ শব্দের অর্থ মাদী কচ্ছপ।
৬৫. চর্যার সাধন তত্ত্বে নাভিতে নির্মাণ চক্র, হৃদয়ে ধর্মচক্র, কণ্ঠে সম্ভোগচক্র, মস্তকে সহজচক্রের অবস্থান।
৬৬. চর্যায় পদ্মা, যমুনা, গঙ্গা নদীর উল্লেখ আছে।
৬৭. চর্যায় চিত্রধর্মী কবি বলা হয় ভুসুক পা-কে।
৬৮. ‘A history of Maithili Literature’-গ্রন্থে ড. জয়কান্ত মিশ্র চর্যার ভাষাকে মৈথিলী বলে দাবি করেন।
৬৯. চর্যায় উল্লিখিত ফল- তেঁতুল।
৭০. তুলোধোনার রূপক আছে ২৬ নং পদে।
৭১. “যে গ্রন্থ আচরণীয় ও অনাচরণীয় তত্ত্বসমূহকে বিশেষরূপে নির্দেশ করিয়া দেয়-তাহাই চর্যাচর্য্যবিনিশ্চয়”- অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
৭২. চর্যায় পূর্ণাঙ্গ গান ৪৬টি।
No comments:
Post a Comment